
অবশেষে কবরের জন্য নির্বাচন দেখতে যাচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ।স্থানীয় কবরস্থান কমিটির সভাপতি পদের জন্য এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন বিএনপির অঙ্গ সংগঠন যুবদল ও শ্রমিক দলের স্থানীয় দুই নেতা।বিএনপির একই দল কিন্তু দুই পার্টি।
পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের একটি কবরস্থানের সভাপতির পদ নিয়ে দুই পক্ষের দ্বন্দ্বের জেরে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বলে জানান এলাকাবাসী
জান্নাতুল বাকি নামের কবরস্থানের জন্য নির্বাচন আয়োজন করতে যথারীতি গঠিত হয়েছে নির্বাচন কমিশন, ঘোষিত হয়েছে ভোটের তফসিল।
নির্বাচন পরিচালনার খরচ মেটাতে মনোনয়নপত্রের মূল্য ধরা হয়েছে ৩০ হাজার টাকা।৩০ হাজার টাকা জামানত দিয়ে দুইজন প্রার্থী হয়েছে।
আমরা ২৪ তারিখে সবাই যে যোগ্য, যার ইচ্ছা যেখানে সে সেখানে ভোট দিয়ে চলে যাবে।ভোটে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন স্থানীয় যুবদল নেতা আব্দুল কুদ্দুস ও শ্রমিক দল নেতা শরিফুল ইসলাম।
আগামী ২৪ মে বালুদিয়ার, মহরমখালি ও জোকতলায় এই তিন গ্রামের মানুষের জান্নাতুল বাকি কবরস্থানের সভাপতি পদে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।কবরস্থান সংলগ্ন ঈদগাহ মাঠে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে ভোট গ্রহণ। অংশ নেবেন প্রায় ৮০০ ভোটার।নির্বাচন একজন তো দাঁড়াইছে, আর আমাদের এক ছোট ভাই শরিফুল।এটা আশা করি যে গ্রামবাসী সবাই সুস্থভাবে নির্বাচন হবে
কি নিয়ে দ্বন্দ্ব? দ্বন্দ্ব তো দুই গ্রুপ মিল হচ্ছে না।এই আমাদের এই বিএনপির দুটি গ্রুপ মিল কোন দিকে?ইতোমধ্যে প্রতীক বরাদ্দ হয়ে গেছে।কবরস্থানের উন্নয়ন করতে চান এমন প্রতিশ্রুতি দিয়ে আব্দুল কুদ্দুস ছাতা প্রতীক ও শরিফুল ইসলাম চেয়ার প্রতীক নিয়ে ভোটারদের মন জয়ের চেষ্টা করছেন।
আমরা দুইজন সুন্দর পরিবেশে এই গ্রামে সকল ২৪ তারিখে সবাই ভোট দিয়ে যাকে জয়যুক্ত করবে আমি ইনশাল্লাহ যদি আমি হেরেও যাই তা আমি ওকে আগে ফুলের মালা দিয়ে আমি বরণ করে নেব।আর যদি আমি জিতে যাই ও আমাকেও ইনশাল্লাহ আমাকে মেনে নিয়ে আমরা সবাই হাতে হাত রেখে আমরা গোরস্থানের উন্নয়নের কাজে লাগব ইনশাল্লাহ।
তবে কবরস্থান নিয়ে এই নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন স্থানীয়রা।
এলাকায় এটা বিষয় নিয়ে খুব একটা কেমন জানি একটা হতাশার সৃষ্টিও হয়ে গেছে।আর আমার মনে হয় এই নির্বাচনটা সুষ্ঠু হবে না বা গোলযোগ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।অতএব আমি ব্যক্তিগতভাবে এটাকে সয়েল করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।
গ্রামের তো সবাই হইতে চায় যে বড় গোরস্থান তিন গ্রামের, আমি সভাপতি হবো মানে সম্মানের অধিকারী।এটা তো সারা বাংলাদেশের একটা জঘন্য আমার কাছেও জঘন্য সারা দেশের কাছে জঘন্য এই বস্তুটা যে নির্বাচন গোরস্থানের, লাভ নাই কিচ্ছু নাই গোরস্থানে কি এর মধ্যে কি বস্তু না জানি আছে
।